লাল শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা - লাল শাক খাওয়ার নিয়ম

আমার এই আর্টিকেলটিতে আজকে লাল শাকের উপকারিতা অপকারিতা এবং লাল শাক খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয় আলোচনা হবে।লাল শাক আমরা কমবেশি সবাই খাই এবং অনেকেই এ লাল শাক প্রিয় সবজি।এই সবজিতে ভিটামিন পাওয়া যায় যেটি মানুষের শরীর সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

লাল শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা - লাল শাক খাওয়ার নিয়ম

ভূমিকা

শরীরকে সুস্থ রাখতে আমাদের খাদ্যের তালিকায় থাক খাওয়ার নিয়ম করতে হবে।শাক খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ ও কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ থেকে সাহায্য করে।আমরা অনেকেই শাক পছন্দ করি না,কিন্তু শাক আমাদের শরীরের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তেমনি লাল শাক একটি গুরুত্ব ভূমিকা রয়েছে আমাদের শরীরে সুস্থ রাখার জন্য।
চর্বি,প্রোটিন,কার্বোহাইড্রেট এ সমস্ত লাল শাকের পাওয়া যায়। কিডনি সমস্যা ও রক্ত চলাচল সঠিক রাখতে লাল শাকের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
এই আর্টিকেলটিতে আমরা লাল শাকের উপকারিতা অপকারিতা ও লাল শাক খাওয়ার নিয়ম এই বিষয়ে কিছু তথ্য উল্লেখ করার চেষ্টা করবো।

লাল শাকে কি কি ভিটামিন আছে

মানবদেহের জন্য যতটুকু ভিটামিন ও খনিজর প্রয়োজন তাই লাল শাকে পাওয়া যায়।শর্করা ৪.৯৬ মিলিগ্রাম,ভিটামিন বি ১০.১০ মিলিগ্রাম, স্নেহ পদার্থ রয়েছে ০.১৪ গ্রাম,প্রোটিন ৫.৩৪ মিলিগ্রাম,ভিটামিন বি ২০.১৩ মিলিগ্রাম,ভিটামিন সি ৪২.৯০ মিলিগ্রাম, খাদ্য শক্তি ৪৩ কিলো ক্যালরি ও অন্যান্য খনিজ ১.০৬ মিলিগ্রাম এবং প্রতি ১০০ গ্রাম লালশাকে থাকে ৩৭৪ গ্রাম ক্যালোরি এই সকল পুষ্টিগুণ পাওয়া যায় লাল শাকে যা আমাদের শরীরে সুস্থ রাখতে যথেষ্ট। নিচে কিছু তথ্য দেয়া হলো লালশাকের ভিতরে যেসব ভিটামিন ও খনিজ রয়েছে -
  • ভিটামিন এঃ বেটা-ক্যারোটিন,গামা-ক্যারোটিন,আলফা-ক্যারোটিন,ভিটামিন এ-এক্টিভ (retionol) ও ভিটামিন এ-এক্রান্থিন আরো কিছু কম্পাউন্ড রয়েছে এই ভিটামিন এ-এর মধ্যে এবং এই সকল ভিটামিন লাল শাকের মধ্যে রয়েছে।ভিটামিন এ ও তার সাহায্যের কম্পাউন্ড গুলি ত্বকের স্বাস্থ্য, চোখের স্বাস্থ্য, রক্তচাপে নিয়ন্ত্রণ এবং শারীরিক সঠিক রাখতে এর প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
  • ভিটামিন সিঃ মসৃণ ত্বক ও শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে লাল শাকে ভিটামিন সি এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।মানব শরীরের জন্য ভিটামিন সি প্রয়োজন অনেক, কারণ ইমিউন সিস্টেমকে বৃদ্ধি দেওয়ার জন্য,অক্রিডেশন রোধ করতে,শরীরের সম্মিলিত শক্তি ও শরীরের আয়রন অসীম করতে ভূমিকা রয়েছে।
  • পটাশিয়ামঃ হৃদয়ের স্বাস্থ্য, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ ও মাংস পেশির কাজে পটাশিয়ামের একটি গুরুত্ব রয়েছে মানব শরীরের জন্য এবং এই পটাশিয়াম এই লাল শাকের পাওয়া যায় যা পৌস্টিক সবজি হিসেবে পরিচিত রয়েছে।
  • ফোলেট অ্যাসিডঃ গর্ভকালীন মায়েদের সকল ধরনের শাকসবজি খাওয়া ভালো। যেমন লাল শাকে ফোলেট অ্যাসিড রয়েছে যা নিঃশ্বাসের সঠিক রাখতে সাহায্য করে গর্ভকালীন মায়েদের জন্য।
  • আয়রনঃ শরীরের অক্সিজেন পরিবাহন করতে ও হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে আয়রনের প্রয়োজন হয় যা যা লাল শাকে পাওয়া যায়।শরীরের রক্ত তৈরি করতে ও অক্সিজেন পরিবহন করতে প্রয়োজনীয় ভূমিকা রয়েছে খনিজের যা আয়রনে রয়েছে।
  • আমাদের শরীরে যেসব ভিটামিন ও খনিজ বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে সুস্থ রাখে সেটি লাল শাকে পাওয়া যায় ও যেটি শরীরের সুস্থকর খাদ্যের একটি অংশ।

লাল শাক খাওয়ার উপকারিতা

প্রতিটি মানুষের দেহের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন প্রয়োজন রয়েছে যার জন্য সবুজ শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়ার প্রয়োজন হয়। তেমনি মানুষের দেহের জন্য উপকারী একটি হল লাল শাক যেটি মানুষের দেহে বৃদ্ধি করে থাকে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। শরীরের লোহিত রক্তকণিকার বৃদ্ধি করতে লাল শাকের ভূমিকা রয়েছে।
অন্তঃসত্ত্বা নারী ও এনিমিয়া রোগীদের জন্য খুবই উপকারী এই শাকটি।আমাদের প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যদি লাল শাক যুক্ত করা হয় তবে কিডনির সমস্যা আছে যাদের জন্য খুবই উপকারী।ক্যান্সারের কোষ উৎপন্ন হতে দেয় না এবং শরীরের টক্রিন উপাদান দূর করে থাকে এই লাল শাক।লাল শাকের পাওয়া যায় আয়রন,ক্যারোটিন,প্রোটিন,ভিটামিন,শর্করা ও আরো অনেক উপাদান যা আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
বাচ্চাদের, গর্ভবতী ও প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতিনিয়ত লাল শাক খাওয়া উচিত কারণ এ শাকেপাওয়া যায় ক্যালসিয়াম ও আয়রন যা আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে এবং হার গঠনের জন্য বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।নিচে আরও কিছু তথ্য উল্লেখ করা হলো লাল শাকের উপকারিতা নিয়ে-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়ঃ ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর ঘাঁটি দূর হয় যদি প্রতিদিন লাল শাক খাওয়া হয়।মানুষের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে যেসব উপাদানের প্রয়োজন হয় তাই লাল শাকের রয়েছে। তাই আমাদের উচিত উত্তির না হলে সপ্তাহে একদিন বা দুই দিন পর পর লাল শাক খাওয়ার নিয়ম করা।
ঠান্ডা জনিত জ্বরের চিকিৎসাঃ যেসব ব্যক্তি প্রায় ঠান্ডায় জ্বর এ সমস্যা ভুগছেন তাদের জন্য লাল শাকের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে।এইজন্য একটি পাত্রে পানি নিয়ে একমুঠো লাল শাক নিয়ে চুলায় বসিয়ে দিয়ে পানি ফুটানো শুরু করতে হবে। এটি ফোটানো হয়ে গেলে দেখবেন যখন পানিটি অর্ধেক হয়ে গেছে তখন চুলা বন্ধ করে পানি ঠান্ডা হতে দিতে হবে। পানি ঠান্ডা হয়ে গেলে সেই পানিটি খেতে হবে এতে ঠান্ডা জনিত জ্বর ভালো হয়।
উন্নত দৃষ্টি শক্তিঃ লালসাকে পাওয়া যায় ভিটামিন সি, যা আমাদের রেটিনার ক্ষমতা বৃদ্ধি করে সঠিক দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে পারে। এজন্য গ্লুকোমার মত রোগ পারিবারিক ইতিহাসে আছে ও দৃষ্টিশক্তি খারাপ, সেসব মানুষেরা লাল শাক খেলে ভালো হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
হাড় মজবুত করেঃ ভিটামিন কে লালশাকে পাওয়া যায় সেটি মানুষের দেহের হারকে মজবুত করে ও বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সঠিক রাখতে ভূমিকা রাখে।হার শক্ত মজবুত হয়ে গেলে হাড়ের যে রোগ যেমন অস্টিপলেসিস এর চিকিৎসা করা প্রয়োজন নেই।
রক্তশূন্যতা দূর করেঃ লাল শাকে পাওয়া যায় আয়রন ও খনিজ উপাদান। এই দুইটিতে মানুষের শরীরের রক্ত কণিকা উৎপাদন হয়। এই রক্তকণিকা শরীরের লৌহিক উপাদান সঠিক রাখতে লাল শাকে প্রয়োজন রয়েছে।তাই যাদের রক্তশূন্যতা সমস্যা হয় তারা এই লাল শাক খাবেন এবং এই লাল শাক তাদের শরীরের সুস্থ রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।
ক্যান্সার প্রতিরোধঃ লাল শাকের এন্টিঅক্সিজেন পাওয়া যায় যেটি ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।
হজম শক্তি উন্নতি ঘটায়ঃ লাল শাকে রয়েছে ফাইবার যেটি হজম এসিড এর নিঃসরণ করে থাকে।তাই যেসব মানুষের বদহজমের সমস্যা হয় তাদের লাল শাকের খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে চিকিৎসকেরা।
হৃদরোগেঃ মানুষের শরীরে কোলেস্টেরল কমে গেলে হৃদরোগের সমস্যা হয় না। তাই নিয়মিত লালশাক খেলে রক্তের কোন কোলেস্টরেলের সমস্যা দূর হবে।
মস্তিষ্ক ও হৃদপিণ্ডঃ মস্তিষ্ক ও হৃদপিণ্ড ভালো রাখতে লাল শাক খেতে হবে।
ডায়াবেটিকঃ লালশাগে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটি খুবই ভালো একটি খাবার।
দাঁত ও অস্থির গঠনেঃ শিশুদের প্রতিদিন লাল শাক খাওয়ানো ভালো। কারণ লাল শাক খেলে দাঁত ও অস্থির গঠনে ভূমিকা রাখে।
এছাড়াও ভিটামিন সি ও অন্যান্য পুষ্টিকর উপাদানগুলো এ লাল শাকের রয়েছে। যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কারবি রোগ প্রতিরোধ করতে ভিটামিন সি এর ভূমিকা রয়েছে এবং মানুষের দেহে অতিরিক্ত ক্যালরি জমে গিয়ে নানা রকমের অসুখ হয়ে থাকে তার সঠিক করতে লাল শাকের ভূমিকা অপরিহার্য।

লাল শাকের খাওয়ার অপকারিতা

লাল শাকের পাওয়া যায় প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগড় উপাদান।তাই এটি একটি উপকারী সবজি।এই সবজিটি মানুষ দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সঠিক রাখে।এই সবজিতে অপকারিতা রয়েছে এমনটি না বললেই হবে।কিছু কিছু মানুষের লাল শাক খেলে কিছু কিছু সমস্যা হতে পারে তা নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
এলার্জিঃ লাল শাক খেলে অনেক মানুষেরই অসুবিধা হয়। লাল শাক খাওয়ার পর পরই অল্প কিছু মানুষ অসুস্থ হয়ে যায় বা এলার্জি দেখা দেয়।তাই যাদের লাল শাক খেলে সমস্যা দেখা দেয় তারা যেন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এর সবজিটি খায়।
অতিরিক্ত আয়রনঃ মানুষের শরীরে অতিরিক্ত আয়রন খোঁজে বিভিন্ন ধরনের রোগ বা সমস্যা হতে পারে। তাই খুব কম পরিমাণ এর শাকটি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
গ্যাস এবং ডাইজেস্টিক সমস্যাঃ প্রতিটি মানুষেরই যেমন কিছু কিছু জিনিস খাওয়ার পর পরই সমস্যা দেখা দেয়।তেমনি লাল শাক খাওয়ার পরও অনেক মানুষের গ্যাস ও ডাইজেস্টিক সমস্যা হতে পারে।
লাল শাক খাওয়ার পরে প্রত্যেকটা মানুষেরই এসব সমস্যা হতে নাও পারে, কিন্তু এই সবজিতে সঠিক পরিমাণের খেতে হবে। যারা লাল শাক খেলে এইসব সমস্যা দেখা দেয় তাদের অত্যাধিক খাওয়া যাবে না।তবে এই লাল শাকটি শরীরের একটি উপকারী সবজি। তাই যাদের এই লাল শাক খেলে সমস্যা হয় তারাই সবজিটি খাবেন না এবং যাদের সমস্যা হয় না তারা এই সবজিটি খেতে পারবে।

লাল শাক খাওয়ার নিয়ম

এই আর্টিকেলটিতে উপরে আমরা জানলাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা।এখন আমরা জানব লাল শাক খাওয়ার নিয়ম।মানুষের শরীরের জন্য লাল শাক একটি উপকারী সবজি।তাই নিচে কিছু তথ্য বিশ্লেষণ করা হলো-
উপকরণঃ লালশাক, রসুন,মরিচ,পিঁয়াজ,শুকনো মরিচ এবং লবণ।
প্রথম ধাপঃ
  • টাটকা লাল শাক বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসতে হবে।
  • লাল শাকগুলো নিয়ে আসার পরে একটি একটি করে শাকগুলো বেছে নিতে হবে যাতে শাকের ভিতরে কোন প্রকার ঘাস বা ময়লা আবর্জনা না থাকে।
  • শাকগুলো বাছা হয়ে গেলে ধুয়ে নিতে হবে পানি দিয়ে কয়েকবার যাতে শাকের ভেতরে বালি বা ময়লা না থাকে।
  • শাকগুলো ধোয়া হয়ে গেলে একটি পরিষ্কার পাত্র নিয়ে চুলায় বসিয়ে, চুলার আগুন স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আগুন দিয়ে পাত্রটি হালকা গরম করে নিতে হবে তারপরে শাকগুলো পাত্রের ভিতরে দিতে হবে।
  • শাকগুলো দেওয়া হয়ে গেলে পর্যাপ্ত পরিমাণে লবণ দিতে হবে ও চুলার আগুন একটু বাড়িয়ে পাত্রে ঢাকনা খুলে রাখুন এবং কিছু সময় পর পর শাকটি নাড়া দিতে হবে।
  • এখন পেঁয়াজ কুচি,রসুন, কাঁচা মরিচ এই সবকিছু শাগের ভিতর দিয়ে নাড়তে হবে।
  • এ সকল কিছু দেওয়ার পরে শাকে পানি না শুকানো পর্যন্ত নাড়তে হবে এবং পানি শুকিয়ে গেলে পাত্রটি চুলা থেকে নামিয়ে নিতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপঃ
  • আবার আরেকটি কড়াই নিয়ে কড়াইতে চুলায় রেখে যতটুকু তেল প্রয়োজন ততটুকু তেল দিয়ে গরম করে নিতে হবে।
  • একটু গরম হয়ে গেলে আবার পেঁয়াজ কুচি ও শুকনা মরিচ দিতে হবে।
  • পেঁয়াজ ও মরিচ ভেজে নেয়ার পরে লাল শাক দিতে হবে।
  • লাল শাক ভালোভাবে নেড়ে রান্না হয়ে গেলে সাতটি কড়াই থেকে নামিয়ে নিতে হবে। এভাবেই রান্না করে খুব সহজে পরিবেশন করা যায়।
  • লাল শাক খাওয়ার নিয়মঃনির্দিষ্ট কোন সময় নেই লাল শাক খাওয়ার।
  • প্রতিদিন কিছু পরিমাণে খাওয়াঃকিছু না কিছু সাথে মিশিয়ে লাল শাক খাওয়া যেতে পারে। উদাহরণ- ভাজি,সুপ,সালাদে।
  • লাল শাক খাওয়ার কোন সঠিক নিয়ম নেই। কিন্তু বেশি লাল শাক খাওয়া উচিত না। নিয়ম মেনে সপ্তাহে লাল শাক খাওয়া ভালো।

লেখকের শেষ মন্তব্য

উপরের সকল বিস্তারিত বিশ্লেষণ করার পরে আমার মনে হয় আপনারা এই আর্টিকেলটি পড়ার পরে উপকৃত হবে।কারণআমরা উপরে লাল শাক খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং লাল শাক খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে কিছু তথ্য উল্লেখ করেছি যেটি আপনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য এই আর্টিকেলটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে পড়া উচিত।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url